Wellcome to National Portal
Main Comtent Skiped

কিভাবে সেবা পাবেন

1

জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদন পত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা করা হয়। হাজতি বন্দিদের জন্য

প্রতি ১৫ (পনের) দিন অন্তর ০১ দিন এবং কয়েদি বন্দিদের জন্য ৩০ দিনে ০১ দিন সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে।

2

জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদনপত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি ০১ (এক) মাস অন্তর সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে।        

3

জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদনপত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি ১৫ (পনের) দিন অন্তর সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে।

4

জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদন পত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি ১(এক) মাস অন্তর সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে।

5

বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট/আদালতের অনুমোদনক্রমে জেল সুপার বরাবর সরাসরি আবেদন পত্র দাখিলের পর সাক্ষাতের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। প্রতি ১৫ (পনের)দিন অন্তর সাক্ষাতের সুযোগ রয়েছে।

6

জেল সুপার যৌক্তিক কারণে যে কোন সময়ের ব্যবধানে আইনজীবির সাথে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করে দিতে পারেন।         

7

আদালত হতে আগত বন্দিদের শ্রেনী বিন্যাস করত: বন্দিদের ধরণ অনুযায়ী নির্ধারিত স্কেলে বন্দির খাবারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

8

আদালত হতে আগত বন্দীদের শ্রেনীবিন্যাস করত: বন্দির ধরণ অনুযায়ী ওয়ার্ড/সেলে বন্দির আবাসনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

9

দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি যেমন- কম্বল, থালা-বাটি, সাবান ইত্যাদি সরকারি খরচে বন্দিদের নিকট সরবরাহ করা হয়।

10

কারাগারে আগত নতুন বন্দীদের আসার সাথে সাথে স্বাস্থ্য পরীক্ষার মাধ্যমে কোন বন্দি অসুস্থ থাকলে তাকে সাথে সাথে  চিকিৎসা প্রদান  করা হয় এবং প্রয়োজনে হাসপাতালে প্রেরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। ওয়ার্ড/সেলে অবস্থানরত কোন বন্দি অসুস্থবোধ করলে তাকে তাৎক্ষনিকভাবে যথাযথ চিকিৎসা প্রদান  করা হয় এবং প্রয়োজনে হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়।

11

বন্দির আদালতে হাজিরার ধার্য তারিখের পূর্বেই বন্দিকে তার হাজিরার দিন তারিখ সম্পর্কে অবহিত করা হয় এবং নির্ধারিত হাজিরার তারিখে বন্দিদের আদালতে হাজিরের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

12

আদালত হতে কারাগারে আগত কোন বন্দির কাছে কোন মুল্যবান জিনিসপত্র থাকলে তা জেলারের নিকট সংরক্ষণ করা হয়।

13

বন্দী নিম্ন আদালতের রায়ে দন্ড প্রাপ্ত হলে উচ্চতর আদালতে ব্যাক্তিগতভাবে আপীল করতে অসমর্থ বন্দীর কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে একবার জেল আপীল করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। তাছাড়া গরীব অসহায় বন্দি যারা ব্যক্তিগতভাবে আইনজীবি নিয়োগ করতে পারে না তাদের কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে সরকারি আইনী সহায়তা প্যানেল আইনজীবি নিয়োগ প্রাপ্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

14

বাহির কারা ক্যান্টিন থেকে বন্দির আত্বীয়-স্বজন মালামাল / পণ্য কিনে বন্দির নামে কারাভ্যন্তরে কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে পাঠাতে পারেন। কারাভ্যন্তরের কারা ক্যান্টিন থেকে বন্দি নিজে তার ব্যাক্তিগত ক্যাশে (PC) জমাকৃত টাকার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় অনুমোদিত মালামাল/পণ্য ক্রয় করতে পারেন।

15

ভিতর কারা ক্যান্টিন থেকে প্রয়োজণীয় মালামাল/ পণ্য ক্রয়ের জন্য বন্দির আত্মীয় -স্বজন বন্দির পিসিতে টাকা জমা দিতে পারেন। টাকা জমা দানের পর প্রত্যেক জমাদানকারীকে রশিদ প্রদান করা হয় এবং বন্দির নামে জমাকৃত টাকা বন্দির পিসিতে জমা হয়।

16

বন্দির ওকালতনামা বাইরে সংরক্ষিত বক্সে জমা দিতে হয়। দায়িত্ব প্রাপ্ত ডেপুটি জেলারের কাছে সরাসরি জমা প্রদান করতে হয়। ওকালত নামায় সংশ্লিষ্ট বন্দির স্বাক্ষর গ্রহণের পর তা আবার ওকালতনামা জমাদানকারীর নিকট ফেরত প্রদান করা হয়।

17

সংশ্লিষ্ট আদালতের মাধ্যমে বন্দির জামিননামা/ মুক্তিনামা আসলে তা যাচাই বাছাই পুর্বক বন্দিকে জামিনে মুক্তি / খালাস প্রদান করা হয়। প্রতিদিন কারা জামিনে মুক্তি/ খালাস পাবে তা পূর্বে তাদের নাম ডিসপ্লে বোর্ডে দেয়া হয়।

18

কারাভ্যন্তরে বন্দির হাতকে কর্মীর হাতে রুপান্তরিত ও বন্দির কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে বন্দির আগ্রহ ও দক্ষতা অনুযায়ী কারাভ্যন্তরে বন্দিকে বিভিন্ন ধরণের বৃত্তি মৃলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

19

গঠনমূলক ও কল্যাণ ধর্মী কার্যক্রম গ্রহণ;

বন্দিদের অপরাধ প্রবনতা হতাশা ইত্যাদি দুর করার জন্য ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষা ও পরামর্শ প্রদান, খেলাধুলা ও সাস্কৃতিক বিনোদনের ব্যবস্থা গ্রহণসহ বন্দিদের জন্য বিভিন্ন ধরণের প্রেষণামুলক, গঠন মুলক ও কণ্যানধর্মী কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়।

20

বন্দির আত্মীয়-স্বজন অথবা অন্য কোন ব্যাক্তির আবেদনের প্রেক্ষিতে বন্দির সাজা, কারাবাস, কারা ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত তথ্য (যা কারা নিরাপত্তা বিঘ্নিত করবে না) সরবরাহ করা হয়। এক্ষেত্রে তথ্য অধিকার আইন অনুসরন করা হয়।

21

কারাভ্যন্তরে নিরক্ষর বন্দিদের স্বাক্ষরতা অর্জন ও আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে কারা শিক্ষকের মাধ্যমে উপ- আনুষ্ঠানিক শিক্ষা সেবা প্রদান করা হয়।

22

কারান্তরীন বন্দির মাধ্যমে যারা এস এস সি বা অন্যান্য বোর্ড বা বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক তাদের যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে কারাগারে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয় ।

23

কোন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা, আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কারাগার পরিদর্শন করতে চাইলে সচিব, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কে সম্বোধন পূর্বক কারা অধিদপ্তরে আবেদন করতে হয়। মন্ত্রণালয় ও কারা অধিদপ্তর কর্তৃক অনুমোদন সাপেক্ষে কারাগার পরিদর্শন করতে দেওয়া হয়।

24

গবেষণা ও অন্যান্য শিক্ষা সংক্রান্ত কাজে কারাভ্যন্তরে কাজের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অথবা কারা অধিদপ্তরের অনুমোদন সাপেক্ষে কারাগারে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়।     

25

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে অর্জিত‘ ও শ্রান্তিবিনোদন ছুটি মঞ্জুর করা হয়।

26

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে তাৎক্ষনিকভাবে কারা হাসপাতালে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন হলে কারা হাসপাতালের চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

27

পোশাক নীতিমালা অনুযায়ী কারা কর্মচারীদের কিট বহি মোতাবেক প্রাপ্যতা সাপেক্ষ্যে পোষাক-পরিচ্ছদ প্রদান করাহয়।

28

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিধি মোতাবেক পিআরএল ও পেনশন মঞ্জুরি প্রদান করা হয়।